Very nice grils photos

প্রথমেই ছেলেদের অর্গাসমের ব্যপারটা বলি । ছেলেদের অর্গাসম হওয়া মানে হল সোজা ভাষায় বের হওয়া । বের হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে পা দূটো কাঁপে , পেনিসে বেশি ফোর্স দেওয়া হয় ইত্যাদি । সে অবস্থাকেই অর্গাসম হওয়া বলে । এটি খুব সিম্পল।
মেয়েদের ক্ষেত্রেঃ
মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্যপারটা জটিল।যেহেতু ছেলেদের মত মেয়েদের কিছু বের হয়ে উড়ে যাচ্ছে না তাই বোঝা কঠিন কোনটি তার অর্গাসম অর্থাৎ কখন সে সবচেয়ে বেশি হাই হচ্ছে । এটি বোঝা জরুরি তাকে আনন্দ দিতে , আবার কঠিন ও । কারণ তার পুসি সবসময় ই ভেজা থাকায় অর্গাসম টিকে আলাদা করা কঠিন হয়ে যায় ।
কিভাবে বুঝবেন মেয়েটির অরগাসম হচ্ছেঃ
-মেয়েটির নিঃশ্বাস হঠাত করেই আরো জোরে হওয়া শুরু করবে । একটু কষ্ট কষ্ট ভাব ফুটবে চেহারায় যেটি আসলে আনন্দের ।
-নিঃশ্বাস ভারী ও হবে এবং হার্ট বিট বাড়বে । তার পুসি টি নড়াচড়া করবে কিন্তু পাগুলো খুব কম ই নড়বে ।
কাছে আপনার চুল বা কাঁধ পেলে খামচে ধরবে । সিনেমায় পর্ণ এ এসময় চিতকার করতে দেখলেও আসলে এসময় মেয়েরা চিতকার খুব কম ই করে ।অর্গাসম না হলে মেয়েটি আনন্দ পাবে না, কেউ যদি এটি ভাবেন তবে তা ভুল । মেয়েরা প্রায় পুরো সময় টায় ই আনন্দ পায় কিন্তু অর্গাসম এ তা সর্বোচ্চ হয় । আশা করি সবাই অর্গাসমের গুরূত্ব বুঝতে পারবেন । আপনার পার্টনারকে জিজ্ঞেস করলে উত্তর পাওয়ার চান্স কম কারণ বেশির ভাগ মেয়েই বোঝে না কখন তাদের অর্গাসম

যৌন মিলন শুধু শারীরিক চাহিদাই মেটায় না৷ তা মহিলাদের সুস্থ থাকতে সহায়তা করে৷ জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সহবাসে তৃপ্তি লাভে নাকি মহিলারা নাকি সুস্থ জীবন লাভ করতে পারেন৷ তাদের মধ্যে পজিটিভ এনার্জী আসে এবং জীবনী শক্তি বাড়ে৷ সম্প্রতি একটি গবেষণায় সেটাই প্রমানিত হয়েছে৷
মোনাস ইউনির্ভাসিটিতে এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল৷ গবেষকরা 265 জন মহিলাদের নিয়ে গবেষণা করেছিলেন৷ এদের প্রত্যেকেরই বয়স ছিল 26 থেকে 65 বছরের মধ্যে৷ এক্ষেত্রে গবেষকরা প্রমাণ করেছেন জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সহবাসে মহিলারা যদি তৃপ্তি লাভ করেন তাহলে শারীরিভাবে তারা সুস্থ থাকতে পারবেন৷
শারীরিক কোন সমস্যা থাকবে না৷ অনেক সময় মাসে দু বার সহবাসের মধ্যে দিয়েই আপনি সেই তৃপ্তিটা লাভ করতে পারেন৷ আবার অনেক সময় খুব বেশী মাত্রায় সহবাস করলেও সেই সুখটা পাওয়া যায় না৷